Connect with us

জাতীয়

বানিয়াচুংয়ে বহুরূপী সুরমা আফরিনেরবিয়ে বিয়ে খেলা এলাকায় এ নিয়ে তোলপাড়

Published

on

হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নের শাহেপুর গ্রামের বহুরূপী নর্তকী সুরমা আফরিন নামে এক মহিলার বিয়ে বিয়ে খেলায় এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এলাকায় এ যাবৎ গোপনে ও প্রকাশ্যে বিয়ে হয়েছে তার ৪ টি এবং প্রেমিক সহ অসামাজিক কাজে আটকের ঘটনা অসংখ্য। এ যেন ফিল্মির মতো কাহীনি। বহুরূপী এলাকার চিহ্নিত দেহ ব্যবসায়ী সুরমা আফরিন শাহেপুর গ্রামের আয়ূব আলীর কন্যা। সুরমা আফরিন একাধীক পুরুষের সাথে রাত কাটিছেন এমন বিয়েও হয়েছে ৪ টি। প্রথম বিয়ে করে পালিয়ে গিয়ে হবিগঞ্জ সদর ইউনিয়ন রিচি গ্রামে এর পর ঐ এলাকায় পতিতার রাজত্ব কামেন । প্রতিবাদ করার সাহস নেই কারো। তাদের বিরুদ্বে প্রতিবাদ করলে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাসানো হয়। প্রথম স্বামীর ঘরে থেকে পালিয়ে ২য় বিয়ে করে শায়েস্তাগঞ্জে, পালিয়ে গিয়ে ৩য় বিয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা পানিউমদা ইউনিয়নের পূবের নয়াগাঁও গ্রামের আবু মুসার ছেলে শ্যামল কে সেখানে কিছু দিন সংসার করলে সুরমা আফরিন শ্যামলে বোনের জামাতার সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে শ্যামলের বোন কে দুই সন্তান সহ তালাক দিয়ে নবীগঞ্জ সদর উপজেলার বড় আলীপুর গ্রামের আজিজুর রহমানের ছেলে প্রবাসী আবিদ কে পালিয়ে বিয়ে করে সুরমা আফরিন, যুবতী পালিয়ে বিয়ে করেন বর্তমানে আবিদের ঘর করছেন।

আবিদের বড় ভাই জানান আবিদ বিদেশে তার ‘কর্মস্থলে চলে যায়, কিছু দিন পরে । অত:পর অসংখ্য যুবকের সাথে শুরু হয় অবাধ মেলামেশা। উঠতি বয়সী যুবক কিংবা টাকাওয়ালা পুরুষ। যারাই এক নজর দেখতো সুরমা আফরিন , রূপে পাগল হয়ে যেত তার। আর এ সুযোগ লুফে নিয়ে নবীগঞ্জের বহুরূপী সুরমা আফরিন অল্প বয়সেই জড়িয়েছে একের পর এক স্ক্যান্ডালে। এই বহুরূপী সুরমা কে নিয়ে ফেসবুক পোস্টে নবীগঞ্জে আলোচনার ঝড় উঠে। শুরু তোলাপাড়। চায়ের দোখানে চলে এনিয়ে চুল চেড়া বিশ্লেষন। সুরমার বয়স এখন ৩০ বছর। একাধীক পুরুষের ঘরে গেলে ও নেই কোন সন্তান। কিন্তু বেশ-ভুষায় ও বেপাশষ চলাফেরায় সুরমা এখন ষোড়শী। সিলেটের বিভিন্ন পতিতালয়েও কদর রয়েছে সুরমার । যে এলাকায় সুরমা উপস্থিত সেখানে উঠতি যুবকদের ঢল নামে। সুরমা সব সময় একাধীক যুবকোর কথা বলে ।

সমপ্রতি তার সেক্স স্ক্যান্ডাল নিয়ে তোলপাড় চলছে নবীগঞ্জ জুড়ে। বহু পুরুষের সঙ্গী এই সুরমা। পুরুষদের সঙ্গে প্রেম, অভিসার, এক সঙ্গে যাপন সব কিছুই তার কাছে ছেলেখেলা। এক সঙ্গে বহু পুরুষের সঙ্গে রোমাঞ্চ প্রেম চালিয়ে যাওয়া সুরমার ইতিমধ্যে নবীগঞ্জের যুবকদের কাছে পরিচিতি পেয়েছেন ভিন্নরূপে। ইন্টারনেট মিডিয়ার বদৌলতে ও নবীগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে দিন দুপুর আলো আধারী কক্ষে মেলামেশা করে রাতারাতি পরিচিতি পেয়ে গেছেন তিনি।

কিন্তু তালাককারি স্বামীর অন্যত্র বিয়ে করে ফেললে শুরু হয় সুরমার প্রেমলীলা। আর তার এসব নিয়ে আলোচনার অন্তু নেই নবীগঞ্জ তথা হবিগঞ্জে। চলছে মাতামাতি। সবখানেই আলোচনা। সুরমা আফরিন ঘিরে জল্পনার ডালপালা ছড়াচ্ছে নবীগঞ্জে। এক স্বামীর ঘরে থেকে পরিকল্পনা করে কিভাবে আরেক পুরুষকে তার প্রতারনার ফাদে ফেলতে পারে। এভাবে ভেঙ্গে দৌ ৪টি সুখের সংসার। স্বামীদের কাছ থেকে ধোকা দিয়ে বোকা বানিয়ে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা।

এই বহুরূপী নর্তকী সুরমা শ্যামল কে তালাক না দিয়ে,আবিদ কে পালিয়ে বিয়ে করে শ্যামলের বোনকে তালাক দেয় আবিদ এর পর শ্যামলের বোন আবিদের বাড়ি থেকে দুই সন্তান সহ বসবাস করছে ভাইয়ের পরিবারে শ্যামলের কাছে, অসখ্য পুরুষের সুখের সংসারে জালিয়েছে তুষের আগুন। তারা এভাবেই সহজ সরল মানুষকে ধোকা দিয়ে বোকা বানিয়ে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। মেয়ে ও তার বাবা আইয়ুব আলী মিলে এলাকায় মুটুকহীন পতিতার স্বর্গের রাজত্ব কায়েম করছেন। তারা বাবা মেয়ে যেখানেই যায় সেখানে ঢল নামে খদ্দেরদের। এ প্রসঙ্গে সুরমা বলেন, আমি একাধীক বিয়ে করেছি টিক তাতে আপনার সমস্যাকি। আমার বিয়ে করার যতেষ্ট ক্ষমতা আছে তাই একাধীক বিয়ে করেছি।

এবং আমি টাকার বিনিময়ে একাধীক পুরুষের সঙ্গে রাত্রী যাপন করেছি তাও ঠিক। তবে স্বামীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনাটি সত্য নয়।

স্বত্ব © ২০২৫ বাংলা মিরর | সম্পাদক : মোঃ খায়রুল ইসলাম সাব্বির